Saturday, September 23, 2023

চিম্বুক পাহাড়ে কি কি আছে এক ভিডিওতে সব কিছু | Bandarban Pahar | এই পাহাড়ে কিছু বাঙ্গালীও থাকে?

My Best Vlog চিম্বুক পাহাড়ে কি কি আছে, ব্লগ দেখতে এখানে ক্লিক করুন অনেক ভালো লাগবে ১০০ % গ্যারান্টি ।।


চিম্বুক পাহাড়


চিম্বুক পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৫০০ ফুট উচ্চতায় এর অবস্থান। বান্দরবান পার্বত্য জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২৬ কিলোমিটার আরো অনেক কিছু যানতে পারবেন এখানে ক্লিক করুন ।






Friday, March 19, 2021

এখানে ক্লিক করুন


তুমি আছো তুমি নেই মুভি দেখার পর দর্শকদের মতামত | Tumi Aso Tumi Nei | ফেঁ...

Monday, July 27, 2020

ঈদে ১,০০,০০০ টাকার গরু | উপহার দিতে চায় চিত্রনায়িকা মৌসুমীকে এক বক্ত গ...

ঈদে ১,০০,০০০ টাকার গরু | উপহার দিতে চায় চিত্রনায়িকা মৌসুমীকে এক বক্ত গ...

Wednesday, November 27, 2019

চাকুরীজীবি “স্ত্রী” স্বামীর জন্য জাহান্নাম!









চাকুরীজীবি “স্ত্রী” স্বামীর জন্য জাহান্নাম আপনার স্ত্রী-যদি চকুরি করে অথবা চাকুরী করা মেয়ে আপনি বিয়ে করেন। তাহলে অপনার দুনিয়া ও আখিরাত দুইটাই হারাতে হবে, আপনার ঠিকানা জাহান্নাম হবে। কারন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষৎ বানীর উপরে আপনি সতর্ক হননি। কোরানের নির্দেশনা আপনি মানেন-নি।
সূরা নিসা– আয়াত-৩৪ পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে।
সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর।
যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ আর হে নবী! মু’মিন মহিলাদের বলে দাও তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানগুলোর হেফাজত করে আর তাদের সাজসজ্জা না দেখায়, যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায় তা ছাড়া। সূরা নুর- আয়াত-৩০-৩১।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষৎ বানী
১) নারী পরুষের উপরে কর্তৃত্ব দেখাবে।
২) মহিলা নেতা হবে।
আপনার স্ত্রী চাকুরী করলে আপনার “আখিরাত” কি ভাবে হারাবে?
১) প্রথমত আপনি আল্লাহর আয়াতের বিরুদ্ধাচারন কারী, এবং আপনার দ্বায়িত্ব আপনার পরিবার ও আপনার বৌয়ের খরচ বহন করা । খরচ বহন বলতে এটা নয় যে, বৌয়ের জন্য ৩০০০ টাকার শাড়ি কেনা।
২) আপনি রাসূলের ভবিষৎ বানীতে সতর্ক হননী।
৩) আপনার বৌ পর্দা-না করে অফিসে যাওয়ার কারনে শত শত মানুষ তার সাথে চোখের জেনা করছে, সহ কর্মিদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে । পৃথীবিতে প্রায় 90% চাকুরীজিবি মহিলা পর্দা করে না বা পর্দা করলে ওই চাকুরি করা যায় না। (পর্দা মানেঃ টাইট বোরকা পারা নয়, মাথায় হিজাব পরা নয়, বিভিন্ন ডিজাইনের কাটা ফাটা বোরকা পরা নয়।)
৪) স্বামীর হক আদায় করছে না।
৫) আপনার স্ত্রী সাজ সজ্জা করে অফিসে যাচ্ছে, এবং সন্দর্য প্রদর্শন করছে। (যা সরাসরি আল্লাহর আয়াতের বিরুদ্ধাচান,
৬) মহিলাদের চাকুরি করা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অদর্শ নয় ।
৭) আপনার বৌয়ের সন্দর্য উপভোগ করে কোন যুবক জেনায় লিপ্ত হতে হবে । আপনার বৌয়ের চাকুরি করার কারনে পাশের বাড়ির মেয়েটাও চাকুরি করার অনুপ্রেরনা পাবে । হারাম কাজ করা ও অনুমতি দেয়া, নিজের সামনে সাভাবিক ভাবে করতে দেয়ার কারনে আপনি ও আপনার স্ত্রী উভই জাহান্নামী হবে । এবং আপনি আখিরাত হারাবেন । যারা উপরের ও নিচের বিষয়গুলোর যথার্ততা যাচা্ই করে চাকুরি করতে চায় তারা চাকুরি করতে পারবে । তবে বর্তমান এই বিষয়টা সহজ নয় ।
আপনার স্ত্রী চাকুরী করলে আপনার দুনিয়া কি ভাবে হারাবে?
১) আপনি হয়ত ভাবছেন স্ত্রী চাকরী করলে টাকা বেশী ইনকাম হবে, শান্তিতে থাকতে পারবেন। কিন্তু ঘটে তার উল্টা তার ইনকামের টাকা সে তার ইচ্চা মত খরচ করবে। আর আপনার ইনকাম দিয়ে সংসার ও তার খরচ চলবে ।
২) অফিসের কাজের প্রয়োজনে তাকে রাতে বাড়ি ফিরতে হতে পারে । যা কোরান ও হাদিস ও সামাজিক ভাবে খুবই বিপদজনক।
৩) সারাদিন অফিস থাকায় সে বাড়ির সাভাবিক কাজ করতে সময় পাবে না। আপনাকেই আপনার কাপড় ধুতে হবে। শুধু তাই নয় আপনার বৌয়ের কাপড় ধুতে হবে। সেটা কোন ব্যাপান না কিন্তু বৌ আপনার যে সাহয্যকারী হবার কথা ছিল ঠিক উল্টই হবে।
৪) আপনাকে আপনার মা/বাবা থেকে আলাদা করে নিজের মত অন্য খানে থাকার বন্দ বস্ত করবে। কারন সে কোন ঝামেলা নিতে পছন্দ করবে না।
৫) তার প্লান আপনাকে সব থেকে বেশী প্রধান্য দিতে হবে।
৬) সারাদিন অফিস থাকায় রান্না ও খাওয়া আপনার ও আপনার পরিবারের সাভাবিক কর্যক্রম ব্যহত হবে।
৭) অফিস শেষে দুই জনই ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে একে অন্যের উপর খবরদারী করতে হবে।
৮)দুই জনই ব্যস্ত থাকায় নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা কমে যাবে।
৯) দুজনের অফিসের চিন্তায়/ক্লান্ত থাকায় আপনাদের শারিরিক মিলনে প্রভাব ফেলবে, যা পরবর্তীতে ভয়ংকর রুপনিবে।
১০) আপনাকে আপনার, আপনার বৌয়ের, আপনার অফিসের, আপনার বৌয়র অফিসের চিন্তা করতে হবে।
১১) সন্তান জন্ম নিলে ছোট থেকেই অন্যে কাছে রেখে অফিসে যেতে হবে। যা আপনার সন্তানের বিপথে নেবার সম্ভাবনা অনেক বেশী।
১২) পরিবার-টা আপনার হলেও আপনার কোন দাম থাকবে না। আপনাকে শুধু আপনার পরিবারের সিকিউরিটি গার্ডের দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে।
১৩13) আপনার মেয়েও আপনার বৌয়ের পথ অনুসরন করবে।
১৪) কেউ কাউকে যথা যত সময় দিতে পারবেন না।
১৫) পৃথীবিতে যত বড় পন্ডিত-ই আপনি হন না কেন বৌ চাকরি করলে আপনাকে আপনার বৌয়ের গোলামী করতেই হবে। (অবিরাম গ্যারান্টি)
১৬) আপনার বৌ অন্য কারের সাথে সম্পর্কে জরিয়ে পরতে পারে ।
১৭) আপনার বৌ যেহেতু ইনকাম করে সে কারনে সে আপনাকে সে প্রাধান্য দিবে না।
১৮) সিদ্ধান্ত যাই হোক আপনাকে আপনার বৌয়ের সিন্ধান্ত অনুযায়ী চলা ফেরা করতে হবে।
১৯) দুজনই সম ক্ষমতা লাভ করায় কেউ কাউকে তোয়াক্তা করে চলতে চাইবে না। বিশেষ করে আপনার -বৌ।
২০) আমি তোমার রান্না/কাপড় ধোয়ার জন্য পড়ালেখা করিনাই এই কথা আপনাকে সারা জিবন শুনতে হবে । কিন্তু আপনি কোন দিন ও বলতে পারবেন না যে, আপনি পড়ালেখা করেছেন কেন।
২১) শান্তির পিছনে আপনি ৩২০ কিঃমিঃ গতিতে ছুটলেও শান্তিকে আপনি কখনই ধরতে পারবেন না।
২২) সমাজে আপনাকে ভদ্রতা এবং সামাজিকতার মুখোস পরে থাকতে হবে।
২৩) আপনার স্ত্রী ও অপনি দুজনই অ্ন্যের প্রতি আকৃষ্ট হবার সম্ভাবনা বেশী। যা এক সাথে থাকা আর চাকুরি করে আর্থিক ভাবে সাবলম্বী হবার একেবারে বীপরীত।
২৪) অধিক সন্তানের পিতা হতে পারবেন না তাই বৃদ্ধ বয়সে আপনাকে সহযোগিতার হাত থাকবে না।
২৫) উপরের সমস্ত বিষয় একবারে বাস্তব গল্প থেকে নেয়া যা আমি সমাজের চারি পাশে দেখেছি ।

 ................................................................................................................................................  

ইউটউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এই লিংকে https://www.youtube.com/channel         /UC63yHn1w3RVTAOuGYDYHDpA…
                                                                                  
                (....ফ্লিজ সবাই আমার ইউটউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন.....)                      

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়লে মানুষ সুস্থ থাকবে: মার্কিন গবেষণা!



মুসলিমরা দিনে পাঁচবার নামাজ পড়ে। এর মাধ্যমে মূলত আল্লাহর একটি আদেশ পালন হয়। সেই সাথে আল্লাহর সাথেও সাক্ষাত হয়। একটি হাদিসে এসেছে, নামাজ হচ্ছে মুমিনের মেরাজ।পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, তারপর তোমরা নামাজ শেষ করার পর দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে সব অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকো। আর মানসিক প্রশান্তি লাভ করার পর পুরো নামাজ পড়ে নাও। ]
আসলে নামাজ নির্ধারিত সময়ে পড়ার জন্য মুমিনদের ওপর ফরয করা হয়েছে। (সুরা নিসা: ১০৩) নামাজের এই বিধানটি মুসলমানদের জন্য অনেকভাবেই উপকারী। বিশেষভাবে নামাজ মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়। যেই মানুষিক চাপগুলো আমাদের দৈনন্দিনের জীবনে তৈরি হয়।নামাজ বিশেষভাবে মহান আল্লাহর সাথে বান্দার সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে।
কেননা নামাজের মাধ্যমেই আল্লাহর সাথে বান্দার স’ম্পর্ক বৃদ্ধি পায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিংহ্যাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা এটা প্রমাণ করেছে যে, দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার মাধ্যমে মানুষ স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও উপকৃত হতে পারে এবং শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকতে পারে। গবেষকরা বলেছেন, নামাজের সময় শারীরিক যে ক্রিয়া হয়ে থাকে এটা যদি নিয়মিতভাবে ও নির্ধারিত সময়ে হয় তবে অন্য সকল চিকিৎসা থেকে পিঠের ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করবে এই নামাজ।
শারীরিক এই উপকার ছাড়াও নামাজ আল্লাহর সাথে মানুষের স’ম্পর্ক বৃদ্ধি করে। আর এই স’ম্পর্ক মানুষের আত্মাকে প্রশান্ত করে। নিয়মিত নামাজ শরীরের উপর এই ঝিম প্রভাব, র’ক্তচাপ এবং হৃদস্পন্দন কমাতে পারে, পরিণামে পেশী শিথিল করতে সাহায্য করে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, তারাই এ ধরনের লোক যারা (এ নবীর দাওয়াত) গ্রহণ করেছে এবং আল্লাহর স্ম’রণে তাদের চিত্ত প্রশান্ত হয়। সাবধান হয়ে যাও।
আল্লাহর স্মরণই হচ্ছে এমন জিনিস যার সাহায্যে চিত্ত প্রশান্তি লাভ করে। (সূরা রাদ: ২৮) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিংহ্যাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দেখিয়েছেন, যদি কেউ ঠিক মত রুকু করতে পারে তাহলে তার পিঠে কোন ব্যাথা থাকবে না। কেননা রুকুর সময়ই পিঠ সময় হয়ে থাকে।এই গবেষণায় মূলত নামাজ পড়লে শারীরিক যে উপকারগুলো হবে সেই বিষয়গুলোকেই বড় করে তুলে ধ’রা হয়েছে।
রুকু: নীচের পিঠ, উরু এবং ঘাড়ের পেশীগু’লি সম্পূর্ণভাবে প্রসারিত করে। র’ক্ত শরীরের উপরের অংশে প্রবাহিত হয়। সিজদা : সিজদা দিলে হাড়ের জোড়ার নমনীয়তা বাড়ে। মাথা নামানোর সময় মস্তিকে র’ক্ত সঞ্চালন হলে র’ক্তচাপও কমে, এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। সিজদার পুনরাবৃত্তি: এই সিজদা শরীরিরে ভারসাম্য এনে দেয়। এটা সত্য যে
নামাজ শারীরিক উপকারের জন্য পড়তে হয়না। নামাজ পড়তে হয় মহান আল্লাহর আদেশ পালন করার জন্য। বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত নামাজ পড়ে থাকেন তারা শারীরিক অনেক সমস্যা থেকে মুক্ত থাকেন। এবং তাদের রোগ ব্যাধির হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

 ................................................................................................................................................  

ইউটউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এই লিংকে https://www.youtube.com/channel         /UC63yHn1w3RVTAOuGYDYHDpA…
                                                                                  
                (....ফ্লিজ সবাই আমার ইউটউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন.....)